Friday, October 21, 2016

Artists community

মেহেদী ভাই বুঝাচ্ছিলেন স্কেচবুকিং এর সুবিধা আর ক্যাম্নে কি :D

যুগান্তর এর জয়েন করার আরেকটা কারন। খলিল ভাইকে পাওয়া।

রিও শুভ ভাইয়ের সাথে কালের কণ্ঠের অফিসের সামনে। উনাদের আঁকা দেখে দেখে এই আকান্তিস জীবনে প্রবেশ আমার। 

দ্যা গ্রেট সব্য দা! ( সব্যসাচী মিস্ত্রী )
কিছুদিন আগে কালের কণ্ঠের অফিসে গিয়েছিলাম একটা বিল আনার জন্য। আর পেয়ে গিয়েছিলাম উনাকে। আমার গুরুর গুরু। 


Thursday, October 20, 2016

অক্টোবর ২০১৬ - বিচ্ছুগিরির শুরু!

গত মাসের শেষের দিকে আকান্তিস এর স্কেচবুকিং ছিল হাতির ঝিল এ। মাহাতাব বললো রোমেল ভাই যুগান্তর আবার বিচ্ছু চালু করতেসে। একজন কার্টুনিস্ট খুঁজতেসে বিচ্ছুর জন্য। বিভাগীয় সম্পাদক আমার পরিচিত। আপনার কাজ দেখে পছন্দ করসে। করবেন জবটা? দোনামোনা করে রাজি হলাম। এরপরও কনফিউশন ছিল। আসলে আমার লিমিটেশন পছন্দ না। চাকরিভীতি আছে আমার। এরপরেও এই মাসে প্রায় হুট করেই পার্টটাইম কার্টুনিস্ট হিসেবে জয়েন করে ফেললাম "দৈনিক যুগান্তর" এ। সপ্তাহে তিনদিন ১১-৫ টা অফিস, জবে ফ্লেক্সিবিলিটি, এক্সপেরিয়েন্স নেওয়া, খলিল ভাইকে পাওয়া সব মিলিয়ে রাজি হয়ে গিয়েছিলাম। আর গুরু মেহেদী ভাইয়ের অ্যাডভাইস তো ছিলই এ ব্যাপারে। তো জয়েন করার পরেই ব্যস্ততা শুরু। বিচ্ছু আগে ছিল ফান ম্যাগাজিন। এখন হচ্ছে ট্যাবলয়েড। কার্টুন তো আছেই। প্রতি পাতার যত গ্রাফিক ওয়ার্ক আছে সব আমাকেই সামলাতে হচ্ছে। যার কারনে এই মাসের প্রথম দু সপ্তাহ বেশ দৌড়ের উপর ছিলাম সব মিলিয়ে। অনেক হেনতেন পেরিয়ে এই মাসের ১৬ তারিখ আমরা বিচ্ছুর প্রথম ট্যাবলয়েড ভার্সন বের করলাম। নতুন আর উদ্যমী তরুন বিভাগীয় সম্পাদক সিয়াম, মাহাতাব, মাহির সহ একঝাক কন্ট্রিবিউটির কার্টুনিস্ট আর আমার হাত ধরে পুনঃজন্ম নিলো বিচ্ছু !
দ্বিতীয় ইস্যুতেও কিছু কাজ নতুন করে করতে হলো। বিচ্ছুর পুরনো লোগোটাকে নতুন করলাম। আইকন গুলোকে ইম্প্রোভাইজ করলাম। কিছু সেকশনের নতুন আইকন বানালাম। আর কার্টুন তো আছেই। এই মাসে ফ্রিল্যান্স কাজ তেমন করা হয়নি এই এক বিচ্ছুর চক্করে পড়ে। তবে আশা করি সামনে থেকে এতো পেরা থাকবেনা।

প্রথম ইস্যু থেকে কিছু ছবি তুলে রাখি ব্লগে।
কভার করেছিলেন রাজিব ভাই।

দাদুভাইয়ের কুট্টুস এ আমার আঁকা

এই কমিক্সটা করে মজা পেয়েছিলাম 
বেশ সময় নিয়ে আঁকা। ফার্স্ট ক্রাউড ড্রয়িং!

বাজে একটা কাজ। আউটপুট ভাল লাগেনি আমার এই কাজটার।

মাহাতাব এর আঁকা

দ্যা গ্রেট খলিল ভাইয়ের আঁকা।